সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধু:
- সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধু দেখতে এবং এর ঘনত্ব অন্যান্য মধুর চেয়ে পাতলা ধরনের হয়।
- মধু খেতে খুবই সুস্বাদু, এর স্বাদ হালকা টক মিষ্টি ধরনের হয়।
- খলিশা ফুলের মধুতে কোনোরকম বাজে গন্ধ থাকবে না।
- এই মধুর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলে, বোতল ঝাঁকালে এতে প্রচুর পরিমাণে ফেনা তৈরি হবে।
- খাঁটি সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধু জমে যাবে না।
- চাক কাটা পদ্ধতিতে মধু সংগ্রহ করার পর মধুর উপর এক ধরনের হলুদ রঙের প্রলেপ জমা হয়। লোকজন এই প্রলেপ পড়া কে ‘গাদ জমা’ বলে থাকেন।
- অনেকের কাছে এই সুন্দরবনের মধুর স্বাদ অনেকটা আখের রসের মতন মনে হয়।
মধু খাওয়ার উপকারিতা:
- দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে: চোখের জন্য ভালো। গাজরের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে।
- রূপচর্চায়: চোখের জন্য ভালো। গাজরের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে।
- হজমে সহায়তা: মধু প্রাকৃতিকভাবেই মিষ্টি। তাই মধু সহজে হজম হয় এবং হজমে সহায়তা করে।
- গলার স্বর: গলার স্বর সুন্দর ও মধুর করে।
- তারুণ্য বজায় রাখতে: তারুণ্য বজায় রাখতে মধুর ভূমিকা অপরিহার্য। এটি অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের রং ও ত্বক সুন্দর করে। ত্বকের ভাঁজ পড়া ও বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে। শরীরের সামগ্রিক শক্তি ও তারুণ্য বাড়ায়।
- যৌন দুর্বলতায়: পুরুষদের মধ্যে যাঁদের যৌন দুর্বলতা রয়েছে, তাঁরা যদি প্রতিদিন মধু ও ছোলা মিশিয়ে খান, তাহলে বেশ উপকার পাবেন।
- হাড় ও দাঁত গঠনে: মধুর গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ ক্যালসিয়াম। ক্যালসিয়াম দাঁত, হাড়, চুলের গোড়া শক্ত রাখে, নখের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে, ভঙ্গুরতা রোধ করে।
আমাদের উপর কেন আস্থা রাখবেন ??
- প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে, দেখে,কোয়ালিটি চেক করে পেমেন্টে করার সুবিধা ।
- প্রোডাক্ট পছন্দ না হলে সাথে সাথে রিটার্ন দিতে পারবেন ।
- সারা বাংলাদেশে কুরিয়ারের মাধ্যমে হোম ডেলিভারি পাবেন ।